মোঃ আবিদ হাসান,পাবনা জেলা প্রতিনিধি।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীয় সংসদের আহবায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সদস্য সচিব আরিফ সোহেল ২৯/০১/২৫ পাবনা জেলা শাখা কমিটি ঘোষণা করেছিলেন।উক্ত কমিটিকে অনেকেই কমেডি বা ট্রেনের বগি উল্লেখ করে মন্তব্য করেছিলেন।এর আগে কখনোই পাবনার কোন রাজনৈতিক সংগঠনে এত বড় কমিটির নজির নেই।এই কমিটিতে নাম থাকা বেশিরভাগই জানেননা কিন্তু তার নাম কমিটির কাগজে আছে।যেমন শরিফুল ইসলাম সরাসরি ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে জড়িত।স্বৈরাচারী হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে কাজ করেছে তারেক রহমানের নেতৃত্বে।সেই ছেলের নাম তাকে অবগত না করেই কমিটির কাগজে দিয়েছেন।শরিফুল ইসলামের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে সংগৃহীত প্রেস বিজ্ঞপ্তি হুবুহু তুলে ধরা হলো।গত ২৯/০১/২০২৫ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পাবনা জেলা শাখার কমিটি করা হয়েছে।
বিষয়: বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কমিটিতে আমাকে রাখা হয় কিন্তু আমার সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ বা আমাকে না জানিয়েই কমিটি করে।উক্ত কমিটি হইতে নিজেকে প্রত্যাহার করলাম।সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে,আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের একজন সক্রিয় কর্মী ও চাটমোহর উপজেলা ছাত্রদলের শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক।আমি মো: শরিফুল ইসলাম,পাবনা সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ,পাবনা। ব্যবস্হাপনা বিভাগের ছাত্র। আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের একজন কর্মী। বিগত ১৪ বছর যাবত আমি ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী হিসাবে রাজপথে সক্রিয় রয়েছি।স্বৈরাচার হাসিনার দেওয়া হামলা, মামলা, জেল, জরিমানা, হয়রানির শিকার ও হয়েছি, দলের সিদ্ধান্তে হরতাল /অবরোধ করেছি, রাজপথে সর্বদা আন্দোলন করেছি।বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনেও আমার দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আন্দোলনের শক্তি বৃদ্ধির জন্য ছাত্রদলের অনেক নেতাকর্মীর সাথে আমিও স্বৈরাচার হাসিনা পতন আন্দোলনে পাবনার রাজপথে আমি আন্দোলন করি এবং নেতৃত্ব দেই।রাজনৈতিক ভাই বোন ও অনেক সাধারণ ছাত্রদের নিয়ে সক্রিয় ছিলাম।যা আপনারা,ফেসবুকে দেখেছেন।কিন্তু আমি মনে প্রাণে শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আর্দশের সৈনিক সম্প্রতি পাবনা জেলা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটিতে আমার নাম দেখে বিস্মিত হয়েছি।আমি আগেও ছাত্রদলে ছিলাম এখনও ছাত্রদলেই আছি,সবাইকে ধন্যবাদ।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল জিন্দাবাদ।